✅ ১৬ টি কুফরি বাক্য যা আমরা নিয়মিত বলে থাকি।
১. আল্লাহও লাগে ইল্লাও লাগে।
২.তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক।
(ফুল চন্দন হিন্দুদের পূজা করার সামগ্রী)
৩.কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে
(কেষ্ট হিন্দু দেবির নাম, তাকে পাবার জন্য কষ্ট করছেন?)
৪.মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?
(মহাভারত একটি উপন্যাস, যা সবসময় অশুদ্ধ)
৫.মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
(এটি ইসলামের নামে কটুক্তি করা)
৬.লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে লক্ষী স্ত্রী বলা।
(হিন্দুদের দেব-দেবির নাম লক্ষী তাই ইসলামে এটি হারাম)
৭.কোন ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী বলা।
(জন্ম-মৃত্যু একমাত্র আল্লাহ তায়ালার হাতে)
৮.দুনিয়াতে কাউকে শাহেনশা বলা।
(এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)
৯.নির্মল চরিত্র বোঝাতে ‘ধোয়া তুলসি’ পাতা বলা।
(এটি অন-ইসলামিক পরিভাষা, যা হারাম)
১০.ইয়া খাজাবাবা, ইয়া গাউস, ইয়া কুতুব ইত্যাদি বলা।
(এগুলা বলা শির্ক এবং ইসলামের সবচেয়ে বড় পাপ)
১১.ইয়া আলি, ইয়া রাসূল (সঃ) বলে ডাকা,
(মানে দোয়া করা অর্থে, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া)
(আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীর কারোর কাছে কিছু পার্থনা করা শির্ক)
১২.বিসমিল্লায় গলদ বলা।
(এটি সরাসরি কুফরি)
১৩. মৃত্যুর সাথে পান্জালড়া বলা।
(এটি কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)
১৪. মধ্যযুগীয় বর্বরতা বলা।
(মধ্যযুগ ছিল ইসলামের স্বর্ণযুগ)
১৫.মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না বা মনের পর্দাই আসল পর্দা।
(ইসলাম ধ্বংসকারী একটি মতবাদ ও চিন্তা )
১৬ নামায না পড়লেও ঈমান ঠিক আছে বলে দাবী করা।
(যা ইসলাম থেকে বের করার মূলনীতি)
তাই মুসলিম বোনেরা যখন এমন টাইপের কথা বলবেন, খুব সাবধানে,বুঝেশুনে বলবেন।
আর এসব কথা ভুলেও কখন মুখে আনবেন না যা বলা আর মানা কুফুরি করা হয়!!
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ভুলগুলো ক্ষমা করুন এবং সহীহ আমল গুলো কবুল করুন, আমীন
- সংগৃহীত ও পরিমার্জিত
ভাল পোষ্ট।
ReplyDeleteধন্যবাদ
Delete